বাংলাদেশের বাজার: দামের পেছনের কারণ
I like long-form reading. I like long-form explanations also. I think that comes from my habit of reading tons of fiction and nonfiction.
I like long-form reading. I like long-form explanations also. I think that comes from my habit of reading tons of fiction and nonfiction.
I like long-form reading. I like long-form explanations also. I think that comes from my habit of reading tons of fiction and nonfiction.
বই লেখা, প্রকাশনার সাথে জড়িত সবার কাছে আরেকটা অনুরোধ। অনুগ্রহ করে বইয়ের ডিজিটাল ভার্সন ও প্রকাশ করুন।
সহজের ১৫০জন কর্মী ছাঁটাই আবার বাংলাদেশের প্রতিটা ফেইলড স্টার্টআপের অবস্থা চোখের সামনে দেখিয়ে দিলো। তারা একটা ব্যবসার কোমড় না দাঁড়াতেই ১০টা নতুন আইডিয়া Eexecution শুরু করে।
গণ আকাঙ্ক্ষারে পুঁজি কইরা গণ মানুষের জন্যে কোন বিপ্লবী পরিবর্তন সম্ভব না।
For one of our react project we were bound to use a third-party JS library which is totally incompatible with our React eco-system. So we were bound to use separate applications inside our React application via iframe.
I was tired of searching for online tools to download youtube lectures as mp3. First of all, It was not an efficient.
বাজারে যেদিন যাই সেদিন মিনিমাম ৪কিমি হাঁটাই লাগে। শহরে যেতে হলে ট্রাম ছাড়া গতি নাই, সব দিন যে সব জায়গা থেকে সীট পাবো তার কোন কথা নাই। দাঁড়িয়েই যেতে হবে। পাবলিক বাস থাকে আরো বেশী লোকে লোকারণ্য। সীট না পেলে কেউ চিল্লায় না যে এতো বেশী লোক কেনো উঠাইতেসে। যাতায়াত তো সবারই করা লাগবে।
অনুবাদ কর্মে জড়িত মানুষজনের দায়িত্ব লেখকের চেয়ে কম নয়। একজন লেখক সাধারণত নিজের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি আর সামাজিক কাঠামোর উপরে ভিত্তি করে তার লেখা লিখে থাকেন। তার লেখায় তার কৃষ্টি আর সামাজিক মূল্যবোধের প্রভাব থাকবে প্রবল।
মাত্র ১৬০ পৃষ্ঠার একটা বই। হযরত মুহাম্মদ (স:) এর জীবনী কারো পড়া না থাকলে একদম বিগিনিং হিসেবে শুরু করা যেতেই পারে।
জীবনের খেলাঘরে খেলতে খেলতে পরিচয় হয় কতো শত মানুষের সাথে। অন্তরের অন্ত:স্থলে জায়গা কেড়ে নেয় কেবলই কয়েকজন। আর সেই কয়েকজনকেই বা আমরা ভালোমতো চিনি কিংবা জানি? জীবনের নির্মম নিষ্পেষনের দহনে পুুড়তে পুড়তে কয়লা হয়ে যাওয়া প্রতিটা মানুষের হৃদয়ের কালি মাখা চাদরের আড়ালের জীবন সম্পর্কে ক'জন ই বা জানি?
কবিতা লেখার জন্যে প্রয়োজন কষ্ট তাড়িয়ে তাড়িয়ে উপভোগ করার শক্তি। বার বার কষ্টটাকে স্মরণ করে হৃদয়ে খোঁচা দেওয়ার সাহস থাকা চাই। বহু বছর ধরে খাইয়ে দাইয়ে কষ্টটারে পেলে-পুষে বড় করতে পারা চাই। পিপড়া মারা কষ্টটা হাতির সমান বড় করে ফেলতে পারার ক্ষমতা চাই। যেমন ধরেন, বছর কয়েক ধরে এক দুপুর বেলা আপনে ভাত খাইসেন কিনা আপনার প্রেয়সী জিজ্ঞাস করে নাই। ৩ বছর ধরে সেইটারে জিইয়ে রেখে কবিতা লেখে ফেলতে হবে,
এখানে আমরা নামায পড়ি শাফেয়ী মাজহাবীদের পেছনে। ৮ রাকাত তারাবীহ পড়ি মালেকি মাজহাবীদের মতো। বিতরের নামায পড়া হয় শাফেয়ী + হাম্বলী সিস্টেমে।
এখানে রোজা শুরু হচ্ছে ইনশাআল্লাহ্ কালকে থেকে । এবারো পরিবার ছাড়া অনেক ইফতার আর সেহরী করতে হবে। পরিবারের সাথে থাকতে পারা আল্লাহর অনেক বড় নেয়ামত, যারা থাকেন না কেবল তারাই বুঝতে পারেন। দুনিয়ার শত ব্যস্ততার মধ্যেও যত বেশী সম্ভব ইফতার নিজের পরিবারের সাথে করার চেষ্টা করবেন। আল্লাহ পাকের রহমত এক সাথে পরিবারের সবাই মিলে ইফতার করায়, নিজেদের মধ্যকার বন্ধন শক্ত হবে এর মাধ্যমে আরো।
গত বছর যেই ডর্মে ছিলাম, সেখানে কিচেন ছিলো। সো, প্রতি সপ্তাহেই রান্না করা হতো। প্রচুর বিদেশী ছাত্র এই ডর্মে থাকায় বিভিন্ন দেশীয় রান্না দেখার সুযোগ হতো রান্নার সময়টাতে।
উন্নতির ডেফিনিশন আমাদের দেশে আর উন্নত দেশগুলাতে পুরা আলাদা। নিউজিল্যান্ডের ঘটনার পরে আমাদের দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সংবাদ সম্মেলন কইরা বলেন, "আমাদের দেশে ভিআইপি আসুক খেলোয়াড় আসুক, সর্বোচ্চ সিকিউরিটি দিয়ে থাকি।"
কবি আল মাহমুদ ইন্তেকাল করেছেন কিছুক্ষণ আগে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। আল্লাহ ওনাকে জান্নাতবাসি করুন। ওনার লেখা "প্রত্যাবর্তনের লজ্জা" আমার প্রিয় কবিতাসমূহের মধ্যে একটি। কবিতাটা পড়তে গেলে বার বার নিজেকে ওনার জায়গায় খুঁজে পাই আমি। কতোবার যে কবিতাটি আবৃত্তি করতে করতে চোখের পানি ফেলেছি তার ইয়ত্তা নেই। শেকড়, পরিচয়, ভরসা হারানো এক তরুণের মনে আশার আলো জাগিয়েছে এই কবিতাটি বার বার। বাস্তব জীবনে ওনার থেকে কখনো আ নিতে পারিনি, আল্লাহ যাতে জান্নাতে ওনার সাথে মুলাকাত করিয়ে দেন সেই দুআ করি।
সেমিস্টার শেষ। রুমমেটদের সাথে গেলাম কোফতে খাইতে। বাংলায় কাবাব আরকি।
"ক্রিকেটীয় সৌন্দর্য্য" শব্দযুগল শুনতে বড়ই চমকপ্রদ, বাস্তবে তার ভ্যালু কতটুকু ? ক্রিকেট খেলা শুরু হইসে ইংল্যান্ডে, স্বাভাবিকভাবেই তাদের মাটির ধরণ, পিচ অনুযায়ী সেখানে বল বাউন্স করবে বেশি। গায়েগতরে আমাদের চেয়ে বড় হওয়ায় প্রথম যুগের ক্রিকেট খেলুড়ে জাতিরা গায়ের জোরে বল করে উইকেট নেওয়ার চেষ্টা করতো। ব্যাটসম্যান শরীর বরাবর বল করে ভয় নার্ভাস করার চেষ্ঠা করতো। প্রথম যুগের ইংরেজদের নিজেদের সুবিধামতো করা বোলিং সিস্টেমকে স্ট্যান্ডার্ড ধইরা নিয়া আমরা এখনো নিজেগো ক্রিকেটীয় জ্ঞান হাজির করার চেষ্টা করি।
সবচেয়ে প্রিয় একটা টার্কিশ গানের কিছু অংশের অনুবাদের প্রচেষ্টা:
সব ঠিক হয়ে যাবে ভাবতে ভাবতে সময়ের শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়ানো আমায়
ভ্যাপসা গরমে সিদ্ধ ভাপ ওঠা শরীর আর মন হতে নির্গত ক্রমাগত উত্তাপে হাঁসফাঁস করা শহর জীবন একটু খানি বৃষ্টির কামনায় কায়মনো বাক্যে ক্রমাগত জপে চলেছে "আল্লাহ মেঘ দে, পানি দে"।
As part of re-instigating, the idea of Islam in my mind, have started my journey with some books from the non-muslim viewpoint. Karen Armstrong's book has been greatly applauded by the scholars both for his lucid writing skill and joining different part of history.
শরীরে কোথাও ক্ষত হলে উপরে জমাট রক্তের কালো আবরণটা খোঁচাতে অনেক মজা লাগে।
এলাকায় ছোট একখান মসজিদ আছে। সেইটার ভিতরের জায়গা আবার স্পেশাল, এসিওয়ালা। মানুষজন এসির ভিতরে যাইয়া বসার লাইগা কাড়াকাড়ি লাগায়। গায়ের উপরে পা তুইলা দিয়া নিনজার মতো এসিওয়ালা ঐ খুপড়িরভিতরে ঢুকে। কাঁচের স্লাইডিং দরজার গায়ে বড় করে লেখা, "বাচ্চাদের পেছনে রাখুন"।
"ঢাকা শহর থেকে যদি বের হয়ে যেতে পারতাম!!!"
এককালে আল-আফাসির তিলাওয়াতের অনেক বড় ভক্ত ছিলাম।
অলস সময় পার করা আমার কাছে বিরক্তিকর একটি ব্যাপার। হ্যা, প্রচুর আজাইরা কাজে সময় নষ্ট করি আমি, কিন্ত মনের মধ্যে সারাক্ষণ সেটা নিয়ে একটি খুঁতখুঁতানি কাজ করে।
প্রশ্ন দুই ধরণের ব্যাপারেই করা যায়। নতুন কিছু যা শিখছি, তার ব্যাপারে প্রশ্ন তোলা তুলনামুলক ভাবে সহজ। কিন্ত যা ইতিমধ্যে জানি, তার ব্যাপারে প্রশ্ন তোলা একটু কঠিন। কিন্ত দ্বিতীয়টি প্রথমটির থেকে আরো বেশী জরুরী।
Mirrors are filled with people.
ক্লাসে কথা হচ্ছিলো গাড়ি দুর্ঘটনা নিয়ে। বাংলাদেশ থেকে আসা আমরা কয়জনের এ নিয়ে উৎকন্ঠা থাকে বরাবরই বেশী। স্যারকে জিজ্ঞাস করলো একজন, "কোনিয়াতে গাড়ি এক্সিডেন্ট কেমন?"।
স্কুল, কলেজ, অনার্স শেষ করলাম। কিন্ত সত্যি বলতে বিদায় জিনিসটা আমাকে খুবই কম টাচ করেছে। কাছের বন্ধু-বান্ধবদের থেকে আলাদা হলেও, অন্তরের কানেকশনটা নষ্ট হওয়ার ভয় কখনো করিনি।
এখানে সবকিছু চলে ওদের রাষ্ট্রীয় ভাষা তুর্কিতে। এই জন্যে প্রথম প্রথম এডজাস্ট হতে খুব বেশী সমস্যা হচ্ছিলো। ওরা ইংরেজী জানেনা কেন একটুও ভেবে মনে মনে সামান্য বিরক্তিও ছিলো বৈকি। কলোনাইজড মানসিকতা থেকে বের হতে পারি নাই এখনো তার প্রমাণ বলা যায় এটারে। যাই হউক, এখানে একজন মাস্টার্স স্টুডেন্ট এর ও কয়েকটা শব্দের বেশী ইংরেজী না জানা খুবই স্বাভাবিক।
এখানে কুয়াশা নামে হঠাত করে। আচমকা। চোখের পলক ফেলতে না ফেলতেই চারপাশ ঢেকে ফেলে ঘন সাদা কুয়াশার চাদর।
এখনো অনাগত কোন সময়ের কথা ভেবে ধীরে ধীরে দীর্ঘশ্বাস ফেলি,
জানালা নিয়ে আমার বেশ Obsession আছে। এর কারণের উৎপত্তি ঠিক কথা থেকে তা পুরোপুরি বলতে পারবোনা। কিন্ত কৈশোরের বেশ বড় একটি সময় জানালা দিয়ে আশা লাইটের আলোতে বহুরাত বই পড়েছি।
আমাদের ভারচুয়াল আধ্যাত্মিক কফিশপে মনে মনে এস্প্রেসো পান করতে করতে তামিম ভাইর প্রশ্নের উত্তর দিলাম। ফেবুতে পোস্টের টাইমে ২-১টা পরিবর্তন আছে।
বিদায় বাংলাদেশ :)
পড়ার মুড আর আবেদন শেষ হওয়ার আগেই রিভিউ লেখা লাগে। নাহলে ঠিক ঐ সময়ের আবেগটা প্রকাশ করা যায়না। তবে আরেকটা ব্যাপার আছে যে, সময়ের সাথে বইয়েদর আবেদন যত কমতে থাকে, বই সম্পর্কে স্বাধীনভাবে চিন্তা করার পথ ততবেশী প্রশস্ত হয়। "Born A Crime" বইটা নিয়ে এতো স্বাধীনভাবে চিন্তা করতে আগ্রহী নই।
তৎকালীন বার্মায় অবস্থানরত কিছু ব্রিটিশের জীবন নিয়ে লেখা বইটি। ব্যাক্তিগত জীবনে অরওয়েল বার্মায় কিছুদিন পুলিশের কাজ করেছেন। সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে সেই সময়ের কিছু চিত্র আমরা দেখতে পাই বইতে।
ঈদে-অনুষ্ঠানে বাড়ি যেতাম নিয়মিত। আমার আব্বু একা মানুষ। রোজা রেখে আমাদের পুরনো বাড়িটা ঝাড়-মোছ করে বসবাসের উপযুক্ত করতে আম্মুর খবর হয় যেত। আব্বুর আপন ভাই-বোন নেই বিধায় আম্মুর উপর প্রেসার কমানোর কোন উপায় ছিলনা। সেই জন্যে ঈদের ৪দিন আগেই বাড়ি চলে যাই প্রতিবার ই।
ক্যাডেট কলেজ নিয়ে আমার আগ্রহ জন্ম হয় অনেক পরে। আমার আশেপাশের ভালো ছাত্ররা যখন ক্যাডেট কলেজের ভর্তি হওয়ার জন্য MSC ক্যাডেট কলেজে দৌড়াদৌড়ি করছিলো রাতদিন, আমি তখন নিরাসক্ত মনে তাদের দৌড়ঝাঁপ দেখতাম। লেখকের মতোন আমার কোন মামা ছিলোনা ক্যাডেটের জন্যে ইন্সপায়ার করার জন্যে। ক্যাডেটের ব্যাপারে হালকা আগ্রহও তৈরি হয় কলেজে ওঠার পরে যখন প্রথম বাসায় কম্পিউটার পেলাম আর ক্যাডেট কলেজ ব্লগে হালকা পাতলা ঢু মারা শুরু করলাম। তাদের হাসি কান্নার বর্ণনার সাথে আমিও যেন একাত্ম হয়ে যেতাম।
কোন গল্প আর উপন্যাসের খুব খুব ভালো লাগার পেছনে গল্পকার এবং ঔপন্যাসিকের মুন্সিয়ানার সাথে পাঠকের পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতির প্রভাব ও বেশ ভালোভাবে লক্ষ্যনীয়। ঠিক তেমনভাবে পাঠকের জ্ঞান, মেধা আর প্রজ্ঞা ও ভূমিকা রাখে সেই সাহিত্যকর্মের মূল্যায়নে। এই কারণে একই সাহিত্য সকল সময়ে সকলের নিকট ভালো না লাগাটা খুবই স্বাভাবিক একটি বিষয়। এবং একই সাহিত্য একই পাঠকের নিকট সময়ের সাথে ভালো লাগা কিংবা না লাগার পরিমাণে হেরফের হতে পারে।
"ঢাকা শহর থেকে যদি বের হয়ে যেতে পারতাম!!!"
এখনকার বাচ্চাদের নিয়ে সবচেয়ে যেই অভিযোগ, তা হলো বাচ্চারা সারাদিন কার্টুন নিয়ে বসে থাকে। এবার ফেনীতে গিয়ে নিজের কাজিনদের কার্যকলাপ কিছুদিন পর্যবেক্ষণ করলাম। অবজারভেসনটা নতুন কিছু না। কিন্ত নিজের চোখে যা দেখলাম আর বুঝলাম তা নিয়ে একটু লেখা।
জর্জ অরওয়েলের "1984" এর একটা চ্যাপ্টারে উপন্যাসের নায়ক উইনস্টনের চাকুরীর বর্ণনা দেওয়া ছিলো। সে যেই ডিপার্টমেন্টে কাজ করতো সেটার কাজ ছিল সোজা বাংলায় "ইতিহাস পরিবর্তন" করা (যেই কাজটা এখনকার চেতনাজীবিরা অহরহ একটু ভিন্নভাবে করছেন। )। উইনস্টন কাজটা কিভাবে করতো সেদিকে একটু নজর দেওয়া যাক। গল্পের এন্টাগনিস্ট হলেন "বিগ ব্রাদার"। তিনি ১৯৮৪ সালের একজন শাসক। কঠোর হাতে তিনি যে কোন ধরণের বিরোধীতাকে দমন করেন। তিনি যা বলেন তাই তার এম্পায়ারের অতীত-বর্তমান-ভবিষ্যত ।
বাঙ্গাল সেকুলারিজম হইল “ছেচড়াইজম”। এইটার মতো ছেঁচড়ামি তাবৎ দুনিয়াতে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। নিজেরে সে প্রগতিশীল কইতে চায়। এই জন্যে আল্লাহর নাম কইতে তার শরম লাগে। “প্রকৃতির কি অপার করুণা!”। “স্রষ্টাকে ধন্যবাদ।” কি লজ্জারে তার!
ব্যস্ত শহরের নিরন্তর ব্যস্ততা হঠাত করে থমকে দাঁড়ায় তীব্র ট্রাফিক জ্যামে। অল্প একটু খুলে থাকা জানালা দিয়ে উদাস হয়ে তাকিয়ে থাকি একটু ঠান্ডা বাতাসের আশায়। সাথে লুকিয়ে থাকে দো-পেয়ে জন্তুগুলো থেকে নিজেকে গুটিয়ে রাখার একটু প্রত্যাশা।
অদ্ভুত সুন্দর ! পরিতোষ সেন একজন চিত্রকর। শিল্পীর মনন, চিন্তা করার ক্ষমতা, দৃষ্টির তীক্ষ্ণতা হতে হয় সুনিপুণ।
লোডশেডিংময় বিনীদ্র রজনী,
৫৬হাজার বর্গমাইলের বিরাট নাট্যমঞ্চে বসে বসে পপকর্ণ খাই আর নাটক দেখি আমরা সবাই। কারো জানি কোন কিছুতেই কিছু যায় আসেনা। সবাই নির্লিপ্ত হয়ে দেশটার ধর্ষিত হওয়া দেখি।
কালকে রাতে রাহাতের সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম। আড্ডার শেষ পর্যায়ে আমাদের সামনে তিন জন চরিত্র এসে হাজির হলো। ৩ বছরের একটা বাচ্চা, তার বাবা আর কালো রঙের একটা কুকুর।
শিবলী ভাইয়ার লেখা পড়ে স্যারকে নিয়ে অনেক কথাই মনে পড়লো। ভাইয়ার স্মৃতি শক্তি অসাধারণ। মাত্র ৭-৮ বছর আগের কথা। আমার ই কিছু মনে নেই।
একটা দল কিংবা আদর্শ যত ছোট হোক কিংবা যত নিম্ন মানের হোক না কেন, তারা যখন তাদের আইডিয়াকে লিপিবদ্ধ করে কিংবা কাগজের পাতায় নিয়ে আসে তখন তাদের ক্ষমতা অনেক বেড়ে যায়।
এই জল্লাদের উল্লাস মঞ্চই আমার দেশ।
কাল রাতে অর্ধেক চাঁদের দিকে তাকিয়ে মনে হচ্ছিলো,
রলিন ভাইদের ১০ তলা বিল্ডিংয়ের ছাদে দাঁড়িয়ে আড্ডা দিচ্ছিলাম সন্ধ্যার পরে। দূর সীমার মধ্যে বহুদুর পর্যন্ত বিরাট অট্টালিকা, ফ্লাই ওভারে চলা গাড়ি, অন্ধকারে শূণ্য খেলার মাঠ। কুয়াশা আস্তে আস্তে ঢেকে দিচ্ছিলো দৃষ্টিসীমার মধ্যকার অনেক কিছুই।
বুঝাবুঝি ভুলের চেষ্টা, ফেলে আসা ভোর, অবাক রাতের শেষে,
তুমি আমি চুপচাপ বসেছিলাম
গত ৩০ দিনের কথা, মনে রবে আজীবন। একেবারে আজীবন। একের পর এক মাস্টারপিস পড়ে গিয়েছি বিরতিহীন। মন ভারাক্রান্ত হয়ে ছিল বিভিন্ন কারণে। আর বইয়ের প্রভাব তো ছিলোই।
কবি মাহমুদ নাঈমের ( সাউন্ডস লাইক মাহমুদ দারবিশ এন্ড ইটস নট লেস কুল দ্যান দ্যাট :P ) সাথে একটা আজাইরা ব্যাপারে পকপক করছিলাম। টপিকটা ছিলো ভার্চুয়াল লাইফ আর রিয়েল লাইফ নিয়ে। আলোচনা থেকে যেই কথা-বার্তা গুলা উঠে এসেছে সেটার একটু সারমর্ম দিতে ইচ্ছে হলো গতকালের একটা ঘটনার পরে।
১০দিন আগেও আমাকে কেউ রোমান্টিক উপন্যাসের সাজেশন চাইলে শুধু সৈয়দ মুজতবা আলীর “শবনম” পড়তে বলতাম। এখন তার সাথে এই বইয়ের নাম ও যোগ হচ্ছে।
হিউম্যান সাইকোলজি এর উপরে বৃষ্টি এর প্রভাব অদ্ভুত মনে হয় আমার কাছে। বাইরেে বৃষ্টি হচ্ছে? কবিতা পড়তে কিংবা গান শুনতে অদ্ভুত ভালো লাগে সেই সময়। আর গানগুলাও তো একেকটা মাশাল্লাহ। বৃষ্টি নিয়ে লেখা ৯০% গান ই বিরহের। উপচায়া উপচায়া পড়ে আবেগ।
একেকটা মানুষ শুধু একটা জীবন নয়। যেন একেকটা পৃথিবী।
রোজ রোজ সেই এক। সেই ভোর না হতেই অ্যালার্ম বেলের বিশ্রী চিৎকার। ঢাকা শহরের ধোঁয়াটে তেলচিতে আকাশটা আঁতকে ওঠে। ও তো ডাক নয়, যেন সমন। পেশীগুলো চাঙা হয়ে উঠার আগেই গুমোট ঝাপসা অন্ধকারে ঘুম ভেঙ্গে যায়। ধড়ফড় করে উঠে খুপড়িগুলো থেকে অন্ধকার মুখে মানুষগুলো বেরিয়ে আসে ভয়-খাওয়া আরশোলার মতো। লোকাল বাসে জন্তুর মতো দাঁড়িয়ে, ঠেলাঠেলি করে রওনা হয় গন্তব্যের পথে। অফিস-কলকারখানার সার-বাঁধা খুপরিগুলো ওদেরই অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছে নির্বিকার আত্মপ্রত্যয়ে। সারাদিন ধরে চলে জান্তব মানুষগুলোর অর্থের পিছে ছুটে চলার উন্মত্ততা। যন্ত্র-গাড়িগুলোর প্যাঁ-পো আর মানুষের খিস্তির তোড়ে বাতাস বিদীর্ণ হয়।
বই লাভার'স পোলাপান (Boi lover's polapan) পাগলা অর্বাচীন ফাহিমের পোস্ট পড়ে অজান্তেই মুখে একটি মুচকি হাসি চলে এলো। পোস্টটা সেবা প্রকাশনী নিয়ে। ভাবছিলাম, সবগুলাই পাগল ছিলো এক কালে। কেউ বেশী আর কেউ কম। আর একেকজনের পাগলামি একেক জিনিস নিয়ে। কৈশোরের সময়কালে তিন গোয়েন্দা আরেকটু বড় হয়ে মাসুদ রানা যারা না পড়েছে, আমি মনে করি তাদের জীবনের একটা বড় মজার পার্ট মিস করেছে।|
কবিতা - আশাবাদী বেইমান
A few days ago i installed two 32bit application on my 64bit elementary OS pc. Those were Koala and Haroopad. I downloaded the deb file. But both of them were failed to open after installation.
কিভাবে পারিস তুই বিপ্লবী?
বিপ্লব, তুমি কি গুম হয়ে যাওয়া লাশ? নাকি রক্তাক্ত পথে হেঁচড়ে চলা আর্তনাদ?
Ghost is one of the latest blogging platform. It is Completely based on JavaScript. The server side work is powered by NodeJS. So it is much faster than WordPress.
My previous post oh-my-zsh on Ubuntu doesn’t perfectly works with elementaryOS. I was in search of a better solution for elementaryOS and got a nice solution from a big brother. So, i am sharing it here.
মুসলিম ব্রাদারহুডের রাজনৈতিক শাখার জেনারেল সেক্রেটারী মোহাম্মাদ বেলতাগীর ১৭ বছর বয়সী একমাত্র মেয়ে যিনি হায়েনার বুলেটের আঘাতে ঐতিহাসিক রাবেয়া স্কয়ারে শাহাদাত বরণ করেন। শাহাদাতের পর মেয়েকে উদ্দেশ্য করে বাবার চিঠির বাংলা অনুবাদ।
I am not terminal fanatic. But i like working on it. On linux i use my default terminal app with a shell framework named “Oh My ZSH”. Its a bautifull framework with lots of useful staffs. In this post i will tell you, how to install Oh my ZSH and and Install Solarized theme on it. Lets move on.
Many of us want to see their username on the top or bottom panel of their OS. In this short post i will show you how to add username on the top panel of ElementaryOS which is known as wing-panel also.
I want to share some beautiful quotes I learned a few days ago. All of these are from the famous novel “The Great Gatsby”.